শেখ মজিবুর রহমানের সহ পরিবার হত্যাকান্ডে সরাসরি সম্পকৃত থাকায়, বেশ কয়েকজন আসামীদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। কারো দন্ড কার্যকর হলেও বাকী আসামীরা পালিয়ে যায় বিদেশে।
তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন মাজেদ। যিনি ভারতে পালিয়ে ছিলেন এতো বছর। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারনে বর্ডার দিয়ে দেশে এসে ঢাকা মিরপুরে স্ত্রীর বাসায় উঠেন। তারপর জানা জানি হলে মাজেদ কে গ্রেফতার করেন। এরপর কয়েকদিনের মধ্যেই তার ফাঁসির কার্যকর সম্পন্ন হয়।
গতকাল ১১ এপ্রিল রাত ১২:১ মিনিটে তাকে ফাঁসিতে জুলানো হয়।
তাকে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার পর তার নিজের গ্রামে না নিয়ে মাজেদের শশুর বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়। মাজেদের শশুর বাড়িতে দাফন করার পর দেখা যায় কবরে কিছু আওয়ামীলীগ সমর্থক রা এসে জুতা এবং বাঁশ নিক্ষেপ করেন। এই নিয়ে সারাদেশে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
অবাক করা ব্যাপার হলো যারা কবরে জুতা নিক্ষেপ করে তারা সবাই মুসলিম। এ নিয়ে সবাই ব্যাপক সমালোচনা করে।
ইসলামে মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে কুটক্তি করা নিষিদ্ধ ,একটা মানুষ মারা যাবার পর তার সমালোচনা করা যায় না,বরং তার অপরাধ গুলা গোপন করা উত্তম! সেখানে এরা মুসলিম হয়ে একজন মুসলিম এর কবরে কীভাবে হামলা করতে পারলো? প্রশ্ন টা জনসাধারণের।
যুগান্তর ডেস্ক //
অথবা ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন- আমাদের পেজে ক্লিক করুন।
আমাদের দৈনিক ভিজিটর আসে ২০ হাজার প্লাস। আর যদি বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন প্রতি ১০০০ ভিজিটর মাত্র ২০০ টাকা।
তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন মাজেদ। যিনি ভারতে পালিয়ে ছিলেন এতো বছর। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারনে বর্ডার দিয়ে দেশে এসে ঢাকা মিরপুরে স্ত্রীর বাসায় উঠেন। তারপর জানা জানি হলে মাজেদ কে গ্রেফতার করেন। এরপর কয়েকদিনের মধ্যেই তার ফাঁসির কার্যকর সম্পন্ন হয়।
আরো পড়ুন - ভালোবাসার গল্প ১৮+
গতকাল ১১ এপ্রিল রাত ১২:১ মিনিটে তাকে ফাঁসিতে জুলানো হয়।
তাকে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার পর তার নিজের গ্রামে না নিয়ে মাজেদের শশুর বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়। মাজেদের শশুর বাড়িতে দাফন করার পর দেখা যায় কবরে কিছু আওয়ামীলীগ সমর্থক রা এসে জুতা এবং বাঁশ নিক্ষেপ করেন। এই নিয়ে সারাদেশে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
অবাক করা ব্যাপার হলো যারা কবরে জুতা নিক্ষেপ করে তারা সবাই মুসলিম। এ নিয়ে সবাই ব্যাপক সমালোচনা করে।
ইসলামে মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে কুটক্তি করা নিষিদ্ধ ,একটা মানুষ মারা যাবার পর তার সমালোচনা করা যায় না,বরং তার অপরাধ গুলা গোপন করা উত্তম! সেখানে এরা মুসলিম হয়ে একজন মুসলিম এর কবরে কীভাবে হামলা করতে পারলো? প্রশ্ন টা জনসাধারণের।
যুগান্তর ডেস্ক //
বিশেষ বিজ্ঞাপন, আপনারা যদি কেউ কোন বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন ইমেল ঠিকানায় - h18121651@gmail.com
অথবা ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন- আমাদের পেজে ক্লিক করুন।
আমাদের দৈনিক ভিজিটর আসে ২০ হাজার প্লাস। আর যদি বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন প্রতি ১০০০ ভিজিটর মাত্র ২০০ টাকা।
খবর বিভাগঃ
বঙ্গবন্ধুর খুনি
0 Please Share a Your Opinion.:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন