শনিবার, ২১ মার্চ, ২০২০

মসজিদে ঢুকে মুসল্লীকে পেটালেন যুবলীগ নেত্রী

যুবলীগ নেত্রী এক মুসল্লীকে পেটালেন,তাও মসজিদের ভিতরে ডুকে। এটা কীভাবে সম্ভব? হ্যাঁ এটা সম্ভব কারন তিনি আওয়ামীলীগ /যুবলীগ করেন,তিনি পারবেন এসব করতে। ঘটনা টি  ঘটেছে চট্টগ্রামে!ওচমানপুর  ইউনিয়নের বাঁশখালীতে।
মহিলার নাম পূর্নিমা,তিনি যুবলীগ নেত্রী,প্রবাসে থাকে! এই ঘটনা শনিবার দুপুরে যোহরের নামাজের সময় ঘটেছে। কেন পিটিয়েছে সেটা জানেন? যুবলীগের এই  নেত্রী প্রবাসে থাকেন, চাচার সাথে বাবার জমি নিয়ে শত্রুতা।
 আর চাচা মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে তিনি চাচার পিছু নেয়,চাচা কে নামাজ শেষে ধরবে বলে। তিনি মসজিদের বাইরে অপেক্ষা করতে থাকে। এই সময় শহিদ নামে এক মুসল্লী নামাজ পড়তে আসলে মহিলা(পূর্নিমা) কে মসজিদের সামনে অর্থাৎ ভুক্তভোগী শহিদের পথে দাড়ান।
 তখন শহিদ পূর্নিমা কে সরতে বলে আর বলে যে জামাত নামাজ পড়তে হবে। এই কথা বলে যখন শহিদ মসজিদে প্রবেশ করবে তখনি পূর্নিমা তাকে জুতা দিয়ে পেটাতে পেটাতে মসজিদে ডুকে যায়। এবং মসজিদে ডুকে পিটাতে থাকে। পরে মসজিদের আরো মুসল্লী এসে তাকে থামায়। নিজের চাচা কে মারতে না পারায় অন্য লোক কে মারলেন পূর্নিমা।

ভুক্তভোগী শহিদ নয়া দিগন্ত কে বলে, আমার অপরাধ কী?  আমি কী করেছি? আমি তো নামাজ পড়তে এসেছি,তাহলে কেন আমাকে মারবে? আমি এর সঠিক বিচার চাই।

এখন কথা হচ্ছে তাহলে কী পূর্নিমা আরেক পাপিয়া? পাপিয়া হচ্ছে নিজের স্বামীকে অস্ত্রের মুখে বিয়ে করেছে। এখানে পূর্নিমা নিজের চাচা কে মারতে মসজিদে চলে এসেছে! তাহলে কেন এমন মহিলা কে দলে রাখা হয়েছে? প্রধানমন্ত্রী কে এদের চাটাই করে না। না কি তিনি জেনে শুনে এইসব পাপিয়া দের রাখছে। এরাই হয় পাপিয়া, এরাই জোরপূর্বক মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করায়,এরাই দূর্নিতী করে,দেশ থেকে টাকা প্রচার করে। এদের এখুনি রুখে দেওয়ার সময়।

শেয়ার করুন